আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম নানান অ্যান্টিভাইরাস
এর খবর । দেখে শুনে আপনার পিসি বা অন্যকোন ডিভাইছ এ ভাল অ্যান্টিভাইরাস
ব্যবহার করুন ।
প্রতিরক্ষায় অ্যান্টিভাইরাসঃ
বিভিন্ন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়ার প্রতিরোধ, স্প্যাম প্রতিকারের কাজ করে। উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, বিভিন্ন ম্যালওয়ার যেমন নানা প্রকৃতির কম্পিউটার ভাইরাস, ক্ষতিকারক বিএইচও (ব্রাউজার হেলপার অবজেক্ট), ব্রাউজার হাইজ্যাকার, র্যানসামওয়্যার, কিলগার্স, রুটকিটস, ট্রোজান হর্স, ওয়ার্ম, ক্ষতিকর লেয়ার্ড সার্ভিস প্রোভাইডার, ডায়ালার্স, ফ্রডটুলস, অ্যাডওয়ার ও স্পাইওয়ারের বিরুদ্ধে কাজ করে অ্যান্টিভাইরাস। মোদ্দা কথা, আপনার কম্পিউটারের সার্বিক নিরাপত্তা, বিভিন্ন তথ্য, ফাইল রক্ষার জন্য কাজ করে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিভাইরাস। ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টোন-ডাউনটাউনের এক দল প্রযুক্তি গবেষকের মতে, প্রতিমাসে ২০০-এর বেশি নতুন ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যায়। আর এমনিতেই তো ১০ হাজারের বেশি পরিচিত ভাইরাস প্রতিনিয়ত আপনার কম্পিউটারে অনুপ্রবেশের সুযোগ খোঁজে। আপনার পিসিতে ভাইরাস ঠেকানো, পুরোনো ভাইরাস মুছে ফেলতে, হ্যাকিং, ফিশিং, স্প্যামিংয়ের বিরুদ্ধে অ্যান্টিভাইরাস অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করে। ইন্টারনেট নিরাপত্তার অ্যান্টিভাইরাস সন্দেহজনক ওয়েবসাইট, ফিশিং ওয়েবসাইট প্রতিরোধ, ই-মেইল ও ইনস্ট্যান্ট বার্তা স্ক্যানের মাধ্যমে ক্ষতিকর লিংক, ছবি, ফাইল নামানো ও অন্যান্য স্ক্যাম প্রতিরোধে কাজ করে। এ ছাড়া পাসওয়ার্ড চুরি প্রতিরোধসহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটে শিশুদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে অ্যান্টিভাইরাস ও ইন্টারনেট সিকিউরিটি কাজ করে।
বাংলাদেশে অনেক ধরনের অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার এখন পাওয়া যায়। ঘরোয়া কিংবা অফিস-আদালতে, একজন বা তিনজন ব্যবহারকারীর ওপর নির্ভর করে এসবের দাম।কিছু অ্যান্টিভাইরাসের খোঁজ নিয়ে এ আয়োজন।
ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাসঃ ব্যক্তিগত ব্যবহার, ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবহার ও বড় আকারের প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায়। ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের জন্য ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, মোবাইল সিকিউরিটি, ট্যাবলেট সিকিউরিটি, সিকিউরিটি ফর ম্যাক, ক্যাসপারস্কি পিউর রয়েছে। বর্তমানে বৈশাখী ছাড় হিসেবে ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস একজন ব্যবহারকারীর জন্য পাওয়া যাচ্ছে ৩৯৯ টাকায়। তিনজন ব্যবহারকারীর জন্য দাম ১১৯৯ টাকা।
* বেশিরভাগ অ্যান্টিভাইরাস ও ইন্টারনেট সিকিউরিটি ওয়েব থেকে সরাসরি হালনাগাদ করে নেওয়া যায়।
* অ্যান্টিভাইরাসের লাইসেন্স কি (নম্বর)সাবধানে রাখুন।
* পেনড্রাইভ বা এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক কম্পিউটারে ব্যবহারের সময় একটু ধৈর্য ধরে স্ক্যান করার সময় দিন।
* প্রতিবছর শেষে অ্যান্টিভাইরাস লাইসেন্স নবায়ন করে নিতে হয়।
* নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস হালানাগাদ করুন।
* নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে আপনার কম্পিউটার বিভিন্ন ড্রাইভ স্ক্যান করুন।
* লাইসেন্স উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই নবায়ন করুন।
* অ্যান্টিভাইরাসের রেসকিউ টুলসের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটারের তথ্য পুনরুদ্ধার করা যায়।
কম্পিউটার ব্যবহার করছেন আর ভাইরাসে
নাকানিচুবানি খাননি এমন ব্যবহারকারী কাউকে চেনেন নাকি? উইন্ডোজ অপারেটিং
সিস্টেম ব্যবহারকারীদের জন্য এ সমস্যা নতুন নয়।
ব্যক্তিগত হোক বা অফিসের
কম্পিউটারই হোক ভাইরাস, ওয়ার্ম, ম্যালওয়্যার আক্রমণ থেকে কম্পিউটারকে
নিরাপদে রাখতে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার প্রয়োজন।প্রতিরক্ষায় অ্যান্টিভাইরাসঃ
বিভিন্ন অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়ার প্রতিরোধ, স্প্যাম প্রতিকারের কাজ করে। উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, বিভিন্ন ম্যালওয়ার যেমন নানা প্রকৃতির কম্পিউটার ভাইরাস, ক্ষতিকারক বিএইচও (ব্রাউজার হেলপার অবজেক্ট), ব্রাউজার হাইজ্যাকার, র্যানসামওয়্যার, কিলগার্স, রুটকিটস, ট্রোজান হর্স, ওয়ার্ম, ক্ষতিকর লেয়ার্ড সার্ভিস প্রোভাইডার, ডায়ালার্স, ফ্রডটুলস, অ্যাডওয়ার ও স্পাইওয়ারের বিরুদ্ধে কাজ করে অ্যান্টিভাইরাস। মোদ্দা কথা, আপনার কম্পিউটারের সার্বিক নিরাপত্তা, বিভিন্ন তথ্য, ফাইল রক্ষার জন্য কাজ করে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিভাইরাস। ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টোন-ডাউনটাউনের এক দল প্রযুক্তি গবেষকের মতে, প্রতিমাসে ২০০-এর বেশি নতুন ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যায়। আর এমনিতেই তো ১০ হাজারের বেশি পরিচিত ভাইরাস প্রতিনিয়ত আপনার কম্পিউটারে অনুপ্রবেশের সুযোগ খোঁজে। আপনার পিসিতে ভাইরাস ঠেকানো, পুরোনো ভাইরাস মুছে ফেলতে, হ্যাকিং, ফিশিং, স্প্যামিংয়ের বিরুদ্ধে অ্যান্টিভাইরাস অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে কাজ করে। ইন্টারনেট নিরাপত্তার অ্যান্টিভাইরাস সন্দেহজনক ওয়েবসাইট, ফিশিং ওয়েবসাইট প্রতিরোধ, ই-মেইল ও ইনস্ট্যান্ট বার্তা স্ক্যানের মাধ্যমে ক্ষতিকর লিংক, ছবি, ফাইল নামানো ও অন্যান্য স্ক্যাম প্রতিরোধে কাজ করে। এ ছাড়া পাসওয়ার্ড চুরি প্রতিরোধসহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটে শিশুদের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে অ্যান্টিভাইরাস ও ইন্টারনেট সিকিউরিটি কাজ করে।
বাংলাদেশে অনেক ধরনের অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার এখন পাওয়া যায়। ঘরোয়া কিংবা অফিস-আদালতে, একজন বা তিনজন ব্যবহারকারীর ওপর নির্ভর করে এসবের দাম।কিছু অ্যান্টিভাইরাসের খোঁজ নিয়ে এ আয়োজন।
ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাসঃ ব্যক্তিগত ব্যবহার, ক্ষুদ্র-মাঝারি ব্যবহার ও বড় আকারের প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায়। ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের জন্য ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, মোবাইল সিকিউরিটি, ট্যাবলেট সিকিউরিটি, সিকিউরিটি ফর ম্যাক, ক্যাসপারস্কি পিউর রয়েছে। বর্তমানে বৈশাখী ছাড় হিসেবে ক্যাসপারস্কি অ্যান্টিভাইরাস একজন ব্যবহারকারীর জন্য পাওয়া যাচ্ছে ৩৯৯ টাকায়। তিনজন ব্যবহারকারীর জন্য দাম ১১৯৯ টাকা।
নরটন অ্যান্টিভাইরাসঃ
ব্যবহারকারীর নিরাপত্তার ওপর
নির্ভর করে বাজারে নরটন অ্যান্টিভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি ও নরটন ৩৬০
অ্যান্টিভাইরাস পাওয়া যায়। একজন ব্যবহারকারীর জন্য নরটন অ্যান্টিভাইরাসের
দাম ৭০০, ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম ১১০০ ও নরটন ৩৬০-এর দাম ১৫০০ টাকা।
কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যাওয়া অধিকাংশ অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারেরই অসুবিধা।
নরটন অ্যান্টিভাইরাস ও ইন্টারনেট সিকিউরিটি খুব কম শক্তি ব্যবহার করে।তাই
কম্পিউটার তেমন ধীরগতির হয় না।
ইসেটঃ
ঘরোয়া
ব্যবহারকারীদের জন্য ইসেটের অ্যান্টিভাইরাস, স্মার্ট সিকিউরিটি পাওয়া যায়।
একজন ব্যবহারকারীর জন্য ইসেট অ্যান্টিভাইরাসের দাম ৭০০ টাকা, স্মার্ট
সিকিউরিটির দাম ১১০০ টাকা।
অ্যাভিরাঃ দুটি লাইসেন্স কি যুক্ত অ্যাভিরা ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম পড়ে ১০৯৯ টাকা।
ইস্ক্যানঃ একটি লাইসেন্স নম্বরযুক্ত ইস্ক্যান ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম পড়ে ১১০০ টাকা।
প্যান্ডাঃ একজন ব্যবহারকারীর জন্য পান্ডা ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম ১০০০ টাকা।
অন্যান্যঃ বুলগার্ড ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম পড়ে ৮০০ টাকা। কুইকহিল ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম ৭০০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে বিটডিফেন্ডার, কোবরা, জি ডেটা অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্যঃ প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন সংখ্যার সার্ভার ও কম্পিউটার নিরাপত্তার জন্য আছে ক্যাসপারস্কি স্মল অফিস সিকিউরিটি। এর মাধ্যমে সর্বাধিক তিনটি সার্ভার ও ২৫টি কম্পিউটারের নিরাপত্তা দেওয়া যায়। এ ছাড়া বড় আকারের ব্যবসার জন্য আছে ক্যাসপারস্কি ওপেন স্পেস সিকিউরিটি ও টার্গেটেড সিকিউরিটি। ১০-এর বেশি কম্পিউটার নিরাপত্তার জন্য বিটডিফেন্ডার, ইসেট বেশ কার্যকর।
ইস্ক্যানঃ একটি লাইসেন্স নম্বরযুক্ত ইস্ক্যান ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম পড়ে ১১০০ টাকা।
প্যান্ডাঃ একজন ব্যবহারকারীর জন্য পান্ডা ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম ১০০০ টাকা।
অন্যান্যঃ বুলগার্ড ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম পড়ে ৮০০ টাকা। কুইকহিল ইন্টারনেট সিকিউরিটির দাম ৭০০ টাকা। এ ছাড়া বাজারে বিটডিফেন্ডার, কোবরা, জি ডেটা অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্যঃ প্রতিষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন সংখ্যার সার্ভার ও কম্পিউটার নিরাপত্তার জন্য আছে ক্যাসপারস্কি স্মল অফিস সিকিউরিটি। এর মাধ্যমে সর্বাধিক তিনটি সার্ভার ও ২৫টি কম্পিউটারের নিরাপত্তা দেওয়া যায়। এ ছাড়া বড় আকারের ব্যবসার জন্য আছে ক্যাসপারস্কি ওপেন স্পেস সিকিউরিটি ও টার্গেটেড সিকিউরিটি। ১০-এর বেশি কম্পিউটার নিরাপত্তার জন্য বিটডিফেন্ডার, ইসেট বেশ কার্যকর।
স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটের নিরাপত্তায়ঃ বাজারে
এক বছর মেয়াদি একজন ব্যবহারকারীর জন্য ক্যাসপারস্কি মোবাইল সিকিউরিটি ও
ইন্টারনেট সিকিউরিটি পাওয়া যায়। এর দাম ২৫০ টাকা। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড
স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, আইফোন ও আইপ্যাডে ব্যবহারের জন্য রয়েছে নরটনের
মোবাইল সিকিউরিটি। ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবহারের মাধ্যমে ভাইরাস
প্রতিরোধের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ফোন নম্বর, বার্তা ব্যাকআপ, দূর থেকে
নিয়ন্ত্রণ, মেমোরি কার্ড নিরাপত্তা-সুবিধা পাওয়া যায়। দাম ৫০০ টাকা।
কুইকহিল মোবাইলসিকিউরিটির দাম ৪৯০ টাকা।
যা খেয়াল রাখবেনঃ* বেশিরভাগ অ্যান্টিভাইরাস ও ইন্টারনেট সিকিউরিটি ওয়েব থেকে সরাসরি হালনাগাদ করে নেওয়া যায়।
* অ্যান্টিভাইরাসের লাইসেন্স কি (নম্বর)সাবধানে রাখুন।
* পেনড্রাইভ বা এক্সটার্নাল হার্ডডিস্ক কম্পিউটারে ব্যবহারের সময় একটু ধৈর্য ধরে স্ক্যান করার সময় দিন।
* প্রতিবছর শেষে অ্যান্টিভাইরাস লাইসেন্স নবায়ন করে নিতে হয়।
* নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস হালানাগাদ করুন।
* নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে আপনার কম্পিউটার বিভিন্ন ড্রাইভ স্ক্যান করুন।
* লাইসেন্স উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই নবায়ন করুন।
* অ্যান্টিভাইরাসের রেসকিউ টুলসের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত কম্পিউটারের তথ্য পুনরুদ্ধার করা যায়।
No comments:
Post a Comment