কিছু টিপস মেনে চললেই মেমরি কার্ড না বদলিয়েও ফোন মেমরির অনেকটা ‘ফাঁকা’ রাখা যায়। কী সেগুলো দেখে নিন:
ক্যামেরার রেজুলেশন: ফোনের মেমরির সবচেয়ে বেশি স্পেস দখল করে থাকে ছবি এবং ভিডিও। ছবি এবং ভিডিওর সংখ্যা যদি একান্তই কমাতে না পারেন, তা হলে ফোনের রেজলিউশন কমিয়ে মেমরি স্পেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, ভবিষ্যতে ছবিটা আপনি বড় করে প্রিন্ট করাবেন কিনা।
হোয়াটসঅ্যাপে অটো-ডাউনলোড: প্রতিদিনই হোয়াটসঅ্যাপে সবারই একাধিক ভিডিও বা যে কোনো রকমের মিডিয়া ফাইল ঢুকে থাকে। যা অটোমেটিক ডাউনলোড হয়ে যায়। আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে কে কী পাঠাচ্ছেন তার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। হোয়াটসঅ্যাপ ফোন সেটিংসে গিয়ে ‘মিডিয়া অটো-ডাউনলোড’ অপশনটা ইন অ্যাকটিভ করে দিন।
ম্যাজিক ক্লিনার অ্যাপ: অটো-ডাউনলোড অপশন নিষ্ক্রিয় করতে না চাইলে মেমরি স্পেস বাড়ানোর আরো একটা উপায় আছে। অযাচিত হোয়াটসঅ্যাপ ফটো এবং ভিডিও বাছাই করে তা ফোন থেকে সহজেই মুছে ফেলতে সাহায্য করে।
ব্যাকআপ: অ্যানড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা তাদের সব ফটো, ভিডিও গুগল ড্রাইভে জমা রাখতে পারেন।
একইভাবে, অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই সমস্ত কিছু আইক্লাউড অ্যাপ্লিকেশনে জমা করতে পারেন। এর ফলে মোবাইল ফোনের মেমরি স্পেস অনেকটাই বাড়বে।
ইমেইল সিনক্রোনাইজ: মোবাইল ফোনের ই-মেইল অপশনে গিয়ে প্রয়োজন মতো সিনক্রোনাইজের দিন বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিন।
অযাচিত অ্যাপ মুছে ফেলুন: এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম আমাদের ফোনে থেকে যায় যেগুলো এখন আর কাজেই লাগে না। কিন্তু মোবাইলের অনেকটা মেমরি স্পেস দখল করে থাকে তারা। যত দ্রুত সম্ভব এই অযাচিত অ্যাপ আন-ইনস্টল করে ফেলুন।
ক্যামেরার রেজুলেশন: ফোনের মেমরির সবচেয়ে বেশি স্পেস দখল করে থাকে ছবি এবং ভিডিও। ছবি এবং ভিডিওর সংখ্যা যদি একান্তই কমাতে না পারেন, তা হলে ফোনের রেজলিউশন কমিয়ে মেমরি স্পেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, ভবিষ্যতে ছবিটা আপনি বড় করে প্রিন্ট করাবেন কিনা।
হোয়াটসঅ্যাপে অটো-ডাউনলোড: প্রতিদিনই হোয়াটসঅ্যাপে সবারই একাধিক ভিডিও বা যে কোনো রকমের মিডিয়া ফাইল ঢুকে থাকে। যা অটোমেটিক ডাউনলোড হয়ে যায়। আপনাকে হোয়াটসঅ্যাপে কে কী পাঠাচ্ছেন তার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। হোয়াটসঅ্যাপ ফোন সেটিংসে গিয়ে ‘মিডিয়া অটো-ডাউনলোড’ অপশনটা ইন অ্যাকটিভ করে দিন।
ম্যাজিক ক্লিনার অ্যাপ: অটো-ডাউনলোড অপশন নিষ্ক্রিয় করতে না চাইলে মেমরি স্পেস বাড়ানোর আরো একটা উপায় আছে। অযাচিত হোয়াটসঅ্যাপ ফটো এবং ভিডিও বাছাই করে তা ফোন থেকে সহজেই মুছে ফেলতে সাহায্য করে।
ব্যাকআপ: অ্যানড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা তাদের সব ফটো, ভিডিও গুগল ড্রাইভে জমা রাখতে পারেন।
একইভাবে, অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই সমস্ত কিছু আইক্লাউড অ্যাপ্লিকেশনে জমা করতে পারেন। এর ফলে মোবাইল ফোনের মেমরি স্পেস অনেকটাই বাড়বে।
ইমেইল সিনক্রোনাইজ: মোবাইল ফোনের ই-মেইল অপশনে গিয়ে প্রয়োজন মতো সিনক্রোনাইজের দিন বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিন।
অযাচিত অ্যাপ মুছে ফেলুন: এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন এবং গেম আমাদের ফোনে থেকে যায় যেগুলো এখন আর কাজেই লাগে না। কিন্তু মোবাইলের অনেকটা মেমরি স্পেস দখল করে থাকে তারা। যত দ্রুত সম্ভব এই অযাচিত অ্যাপ আন-ইনস্টল করে ফেলুন।
No comments:
Post a Comment